Apr 28, 2012

হবেই এবার এন্টিভাইরাস সমস্যার স্থায়ী সমাধান

আসলে আমি বেশ কয়েকটা এন্টিভাইরাস নিয়ে কিছুটা থিসিস করেছি যেমনঃএভিরা, এভাস্ট,এভিজি, সিমেন্টিক(নরটন), মেকফী, ক্যাস্পারস্কাই ও ইসেট স্মার্ট এছাড়াও BitDefender, BullGuard, CA Antivirus, Comodo Internet Security, Cyber Defender Early ইত্যাদীতে ও কিছুটা অভিজ্ঞতা আছে  (মাইক্রোসফট সিকিউরিটি এসেনসিয়াল টা করতে পারিনি কারন আমার ইউনডোস জেনুইন না। ) [এর মধ্যে কোনটা ভালো/মন্দ সেই ব্যাপারে আমি কিছু বলবো না ]
তবে আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি এন্টিভাইরাস এর ক্ষেত্রে , ক্রেক , প্যাচ, রিসেটার , পাসওয়ার্ড ভিওয়ার , এন্টি ব্লকার, টাইম স্টপার বা সেফমুডে ক্রাক বা প্যাচ আমি এগুলো কোনটারই পক্ষে না।
তবে আপনি এই সফটগুলোর প্রমোশন অফার বা লাইসেন্স  কিনে ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাবেন। [যেমন এভিরাতে প্রমোশন অফার চলছে ১বছরের ফ্রি লাইসেন্স অফার]  তবে আমার ক্যাস্পারস্কাই এর পর দ্বিতীয় চয়েস হলো “ইসেট স্মার্ট সিকিউরিটি ০৫”


পিসিকে স্লো করবে না, সিস্টেম রিসোর্স ব্যবহার করে খুবই কিন্তু অত্যন্ত শক্তিশালি একটি 
এন্টিভাইরাস সফট্
ইসেট স্মার্ট বা নড৩২ এর ক্ষেত্রে  যে কোন রিসোর্স থেকে শেয়ার কৃত আইডি পাস সাময়িকভাবে ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু এ আপনি ১০০% পারফোমেনস পাবেন না। (কারন একি আইডি পাস যখন অনেকেই একসাথে ব্যবহার করে তখন বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে ) এর এটি কোম্পানী রিলেডেট কারো চখে পড়লে, এমনটি যে কেউ ওই সাইট নিয়ে রিপোর্ট করলে তা ব্যান হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯%
তবে উপায় ?? আমাদের ও কি এখন ১১০০টাকা খরচা করতে হবে লাইসেন্স এর জন্যে? আপনি চাইলে কিনতে পারেন তবে আমি কিনবো না , কারন যতদিন টেকি ভায়েরা আছে ততদিন টেক বিষয়ে সকল সমাধান ও আছে !!
ভয়ের কারন নেই যেভাবে আইটি পাস সংগ্রহ করি আপনি ও সেভাবে করতে পারেন, আমি ১০০% পারফোমেনস্ পাচ্ছি আপনি ও পেতে পারেন , সেই টিপসটিই আজকে আলোচনার বিষয়।
অনেক বগবগ হয়েছে এবার কাজের কথায় আসি তা নাহলে উষ্ঠা খেতে পারি :D ……কারন আমি  টিউনার হিসাবে খুব ছোট মানের ও নতুন ,কারন অনেক ট্যালেন্ট টিউনার টিটিতে আছে , তবে চেষ্টায় আছি কিছু জানার ও কিছুটা জানানোর ।
প্রথমেই নিচের আইকনে ক্লিক করে  আপনার SO অনুযায়ী (অপারেটিং সিস্টেম) সফট টি ডাউনলোড করুন , অথবা এখানে ক্লিক করুন
এন্টিভাইরাস প্রোগ্রামটির মূল ফিচারগুলো এক নজরে দেখা যাক: 
প্যারেন্টাল কন্ট্রোল: বিভিন্ন ক্ষতিকর এবং অনাকাঙ্খিত ওয়েবসাইট থেকে পরিবারকে নিরাপদ রাখতে ২০টি প্রি-ডিফাইন ক্যাটাগরি ।
ক্লাউড পাওয়ার্ড ইঞ্জিন: ম্যালওয়ার স্ক্যান করে কার্যকর এবং দ্রুততার সাথে যা প্রায় ১০০ মিলিয়ন ইউজারদের রিয়েল টাইম সমন্বয়ের মাধ্যমে ট্রাস্টেট ফাইল চিহ্নিত করে।
গেমার মোড: সবকিছু নিজে থেকে সাসপেন্ড হয়ে আপনাকে দেবে সিস্টেমের পুরোপুরি সদ্বব্যহার করার সুবিধা।
উন্নত এ্যান্টিভাইরাস, এ্যান্টিস্প্যাম ব্লকিং।
বর্ধিত মিডিয়া কন্ট্রোল: USB flash drives, CDs, and DVDs থেকে সিস্টেমে ম্যালওয়্যার ছড়িয়ে পড়া থেকে সুরক্ষা।
কুইক স্টার্ট আপ, স্মার্ট ফায়ারওয়াল    (সংক্ষেপিত বিবরন)
সফট টি ইনিস্টিল করুন সাধারন নিয়মেই.......(দেখুন)
i accept the terms in the license Agreement এ মার্ক করে নেস্ট দিন
Typical সিলেক্ট করে নেস্ট এ ক্লিক করুন
এটি ও মার্ক করে দিন
সিম্পিলি নেস্ট এ ক্লিক করুন
একানে অবশ্যই "enable detection of potentially unwanted applications" মুডে রাখবেন ।
ইনিস্টলেশন এর কাজ শেষ এবার দেখুন আপনার মেইল একাউন্ট এ আইডি+পাস কিভাবে পাবেন ও কিভাবে লাইফটাইমকরবেন (একটি জুরুরী ও কার্যকারী টিপস্) স্কীন সর্টের লাল বং চিহ্নিত মার্কগুলো ভালো করে লক্ষ করুন
নিচের আইকনটিতে কিক্ল করে ওখানে আপনার আপনানর মেইল একাউন্ট দিয়ে সাবমিট করুন , আপনি ৩০দিনের  ট্রায়াল ইউজার+পাস পাবেন, অথবা এখানে ক্লিক করুন

মনে রাখতে হবে কোন কোম্পানীয় আপনাকে লাইফটাইম জেনুইন ভাবে ইউজ করতে দেবে না , অন্য এন্টিভাইরাস এর মতে ইসেট ও আপনাকে ৩০দিনের ট্রায়াল ইউজার+পাস দিবে , কিন্তু আপনি জীমেইল এর কল্যানে তা বাড়িয়ে নিতে পারবেন ।
[এটি আপনি 10minutemail.com বা আরো কিছু সিস্টেমে করতে পারবেন , তবে ওগুলো আমার কাছে ঝামেলা মনে হয় ]
জেনুইল পলিসিতে ইউজার+পাস পেতে আপনাকে যা করতে হবেঃ [জীমেইল একাউন্ট হলে]

আপনার জিমেইল ঠিকানা যদি abcxyz@gmail.com হয় তাহলে আপনি এই আইডির মধ্যে যেকোন যায়গাতে এক বা একাধিক ডট ব্যবহার করে মেইল পেতে পারবেন। যেমন a.b.c.x.y.z@gmail.com বা abc.xyz@gmail.com ইত্যাদি। এছাড়াও আপনি জিমেইল ডোমেইনের পরিবর্তে গুগল মেইল ব্যবহার করতে পরেন। যেমন, abcxyx@googlemail.com, abc.x.y.z@googlemail.com ইত্যাদি। আর যদি মূল আইডির পরে + চিহ্ন দিয়ে কোন কীওয়ার্ড লিখে অর্থাৎ abctxyz+test1@gmail.com ঠিকানা ব্যবহার করেন সেটিও আপনার মেইল ঠিকানা হিসাবে গণ্য হবে। উপরোক্ত যে ঠিকানাতেই মেইল আসুক না কেন তা মূল ইমেইলেই আসবে। ফলে আপনি আপনার একটি জিমেইলের অধিনে লক্ষাধিক মেইল ঠিকানা ব্যবহার করতে পারবেন।
যেসব ক্ষেত্রে একাধিকবার রেজিস্ট্রেশনে একটি মেইল ঠিকানা গ্রহণ করে না সেক্ষেত্রে এই পদ্ধতি দারুন কাজে দেয়। এছাড়াও ভিন্ন ভিন্ন ঠিকানা ব্যবহার করলে মেইল ফিল্টার করতে সুবিধা হয়।  এখানে দেখুন আমি  আমার একাউন্ট নাম্বারের মধ্যে (.) ব্যবহার করেছি

দেখুন এখানে ও (.) দিয়েছি কিন্তু অন্য যায়গাতে, এবার নিচের ছবিও লক্ষ করুন

উপরেরটিও  দেখুন , এটি আমি একদিন পরে পাঠিয়েছিলনম , তাই এটির ভ্যালিডিটি ১১.১৭.২০১১ দেখাচ্ছে । তবে এগুলো ট্রায়াল কী সে জন্যেই আপনি এর ১০০% পারফোমেনস্ পাবেন ।
এভাবে আপনি ৩০দিন পর পর ট্রায় কী আপনার মেইল এ নিবেন , তবে আপনাদের কাছে ছোট্র একটা রিকোয়েস্ট  প্রযুক্তির সৎ ব্যবহার করবেন , আর অপ্রয়জনে আইটি+পাস এর রিকোয়েক্ট থেকে বিরত থাকবেন ।

এবার  মেইল থেখে আইডি+পাসটি কপি করে এখানে বসিয়ে দিন , এবং ফাইলটি আপডেট করুন । আপডেট করতে আপনার তেমন কোন ঝামেলা হবে না এবং খুবই কম সময় লাগবে ।

আর কোন সমস্যা ও পরামর্শ থাকলে বলবেন।  আজ এটুকুই ভালো লাগলে আবার কথা হবে ইনশল্লাহ........

0 comments:

Look

Technology Used by Successwful Businesses

Internet Speed Test