কাউকে বোকা সাব্যচ্চ করতে যেয়ে আমরা
অনেকেই হয়তো বলি যে ‘তোর আইকিউ একেবারেই কম । তবে আমরা যতো হেলাফেলায় কারোর আইকিউ কম
বলে রায় দিয়ে দেই বিষয়টা কিন্তু মোটেও ততোটা সহজ নয় । বরং কারোর মানসিক বয়সকে তার প্রকৃত
বয়স দিয়ে ভাগ করে ভাগফলকে ১০০ দিয়ে গুন করলেই পাওয়া যায় ঐ ব্যক্তির আইকিউ । আর এর প্রকৃত অর্থ হলো ইন্টেলিজেন্ট কৌশেন্ট । বুদ্ধিমত্তার
ভাগফল নির্ধারণের এই পদ্ধতিটি কোন গানিতিক সুত্র নয় । বরং একধরণের সুচক হিসেবে প্রথম
এটির ব্যবহার শুরু হয়েছিল । আর মানসিক বয়স বের করার জন্য যে প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিতে
হয় বা যেসব সমস্যার সমাধান করতে হয় তাও অনেকটা আপেক্ষিক এবং এটি একেক জায়গায় একেক ধরণের
হতে পারে । আইকিউ পরিক্ষায় যদি কোন একটি নির্দিষ্ট বয়সের ব্যক্তি তার বয়স অনুযায়ী মানসিক
পরপক্কতা দেখাতে পারে তাহলে তার স্কোর হবে ১০০ ।
অর্থাৎ ২৫ বছরের একজন ব্যক্তির মানসিক বয়স যদি ২৫ বছর হয় তাহলে মানসিক বয়সকে
প্রকৃত বয়স দিয়ে ভাগ করলে ভাগফল হবে ১ । আর এই ভাগফল কে ১০০ দিয়ে গুন করলে তার আইকিউ
দাঁড়াবে ১০০। মানসিক বয়স নির্ণয়ের কিছু সাধারন
প্রশ্ন :- ১. নীচের ধারাবাহিক সংখ্যাগুলোর
মাঝে কোন সংখ্যাটি অনুপস্থিত ? - ৭ ? ১৬৩
১৮৯ ৫৬৭ ২. একটি মাসে যদি মোট ৫টি শুক্রবার থাকে এবং মাসের
তৃতীয় বুধবার যদি ২০ তারিখ হয় তাহলে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন - মাসের ১২ তম দিন কি বার হবে ? - মাসের দ্বিতীয়
শনিবার কতো তারিখ পড়বে ? - মাসে মোট বৃহস্পতিবারের সংখ্যা কতোটি হবে ? - মাসের
চতুর্থ সোমবার কতো তারিখ পড়বে ? - মাসের ষষ্ঠ
দিন কি বার হবে ? তো শুরু করেদিন এখনি
-------
0 comments:
Post a Comment