আবার ফিরে এলাম লিনাক্স নিয়ে। প্রথম পর্বে
বলেছিলাম লিনাক্সের ইতিহাস নিয়ে: কিভাবে এল লিনাক্স। আজ বলবো সেই হাতে
লেখা কার্নেল কিভাবে পূর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেম হয়ে মানুষের ঘরে ঘরে পৌছে
গেল, কিভাবে গেল।
ডিস্ট্রো! সেটা আবার কি?
আবারো অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে প্যাচাল পাড়ি। আগের পর্বেই বলেছিলাম যে কার্নেলের সাথে নানা রকম জিনিস পত্র জুড়ে দিয়ে বানানো হয় অপারেটিং সিস্টেম বা সংক্ষেপে ওএস। লিনাক্স কার্নেলের সাথে নানা রকম টুল যুক্ত করে জনসাধারণের জন্য সিডি ইমেজ বা ISO আকারে বের করা হয়। এদের বলা হয় ডিস্ট্রিবিউশন বা সংক্ষেপে ডিস্ট্রো। এই ডিস্ট্রো ডাউনলোড করে যে কেও নিজের কম্পিউটারে লিনাক্স ইন্সটল করতে পারে।
কি কি থাকে এই ডিস্ট্রোতে?
লিনাক্স কার্নেল আসে লিনাক্স ডেভলপারদের কাছে থেকে। তারা নিয়মিত কার্নেলের নতুন নতুন ভার্শন বের করতে থাকেন। এদিকে ডিস্ট্রো বের করার জন্য কোম্পানি বা অর্গানাইজেশন আছে যারা আপডেটেড কার্নেল নিয়ে সেটার সাথে দরকার মত সফটওয়্যার যুক্ত করে ডিস্ট্রো তৈরী করে। ওইসব সফটওয়্যারের বেশীরভাগ ফ্রী হয়। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী প্রোপ্রাইটরী সফটওয়্যার ও ডিভাইস ড্রাইভার থাকতে পারে। আবার ব্যবহারকারীর পছন্দমত ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট বেছে নেওয়ারও সুযোগ থাকে। তাহলে ডিস্ট্রোতে যা যা থাকে তা মূলত এরকম -
ডিস্ট্রো! সেটা আবার কি?
আবারো অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে প্যাচাল পাড়ি। আগের পর্বেই বলেছিলাম যে কার্নেলের সাথে নানা রকম জিনিস পত্র জুড়ে দিয়ে বানানো হয় অপারেটিং সিস্টেম বা সংক্ষেপে ওএস। লিনাক্স কার্নেলের সাথে নানা রকম টুল যুক্ত করে জনসাধারণের জন্য সিডি ইমেজ বা ISO আকারে বের করা হয়। এদের বলা হয় ডিস্ট্রিবিউশন বা সংক্ষেপে ডিস্ট্রো। এই ডিস্ট্রো ডাউনলোড করে যে কেও নিজের কম্পিউটারে লিনাক্স ইন্সটল করতে পারে।
কি কি থাকে এই ডিস্ট্রোতে?
লিনাক্স কার্নেল আসে লিনাক্স ডেভলপারদের কাছে থেকে। তারা নিয়মিত কার্নেলের নতুন নতুন ভার্শন বের করতে থাকেন। এদিকে ডিস্ট্রো বের করার জন্য কোম্পানি বা অর্গানাইজেশন আছে যারা আপডেটেড কার্নেল নিয়ে সেটার সাথে দরকার মত সফটওয়্যার যুক্ত করে ডিস্ট্রো তৈরী করে। ওইসব সফটওয়্যারের বেশীরভাগ ফ্রী হয়। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী প্রোপ্রাইটরী সফটওয়্যার ও ডিভাইস ড্রাইভার থাকতে পারে। আবার ব্যবহারকারীর পছন্দমত ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট বেছে নেওয়ারও সুযোগ থাকে। তাহলে ডিস্ট্রোতে যা যা থাকে তা মূলত এরকম -
- লিনাক্স কার্নেল; মনোলিথিক কার্নেল যা মূল সিস্টেম ও ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করে।
- ফ্রী সফটওয়্যার; যেমন লিব্রেঅফিস, টেক্স এডিটর, মিডিয়া প্লেয়ার, ইমেজ ভিউয়ার ইত্যাদি।
- প্রোপ্রাইটরী সফটওয়্যার; যেমন বিশেষ কোম্পানি যেমন এএমডি ও এনভিডিয়া গ্রাফিক্স কার্ড ড্রাইভার, ব্রডকম ওয়ারলেস ল্যান কার্ড ড্রাইভার, অ্যাডোব রিডার ইত্যাদি।
- এক বা একাধিক ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট ও উইন্ডো ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম; যেমন জিনোম (বা নোম), কেডিই, এক্সএফসিই ও এলএক্সডিই; এক্স উইন্ডো সিস্টেম, জিনোম শেল, ইউনিটি, মেইট ইত্যাদি।
- প্যাকেজ ডাউনলোড ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার; যেমন অ্যাপট, ইয়াম, ইয়াস্ট ইত্যাদি।
- নিজস্ব বা নির্ভরশীল রেপোজিটরী যেখান থেকে ব্যবহারকারীরা দরকারী আপডেট ও সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে পারেন।
“নানা মুনি নানা মত” নামে একটা প্রবাদ আছে। লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনের ক্ষেত্রেও ব্যপারটা তেমন। কাজের প্রয়োজন ও ব্যবহারকারীর স্বাদ অনুযায়ী অসংখ্য ডিস্ট্রো বের করা হয়। এই অসংখ্য সংখ্যায় বলতে গেলে হবে প্রায় ছয়শত। সব ধরণের লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনের লিস্ট পাবেন ডিস্ট্রোওয়াচ.কম-এ।
লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনের মূল উৎস
কোম্পানিগুলো যেসব ডিস্ট্রিবিউশন তৈরী করে সেগুলো সবই কোন না কোন মূল সোর্সএর উপর তৈরী করা। প্রধান লিনাক্স সোর্স হল স্ল্যাকওয়্যার, ডেবিয়ান, রেড হ্যাট, জেনটু আর ওপেন সুসে।
- স্ল্যাকওয়্যার: এটা সবচেয়ে পুরানো লিনাক্স নামে পরিচিত যা এখনো স্ল্যাক্স নামের ডিস্ট্রিবিউশনে পাওয়া যায়। প্যাট্রিক ভলকারডিং নামের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ১৯৯৩ সালে এটি বের করেন।
- ডেবিয়ান: খুবই প্রচলিত এবং সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত ফ্রি লিনাক্স সোর্স। এর প্যাকেজগুলা ডট ডেব (.deb) ফরম্যাটে পাওয়া যায়। ডেবিয়ানের নিজস্ব ডিস্ট্রো এবং ডেবিয়ানের উপর ভিত্তি করে প্রচুর ডিসট্রো রয়েছে।
- ফিডোরা: এটা রেড হ্যাট এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের নিয়ন্ত্রাধীণ। ফিডোরা মূলত আরপিএম (.rpm) বেজড লিনাক্স সোর্স। এটা থেকে বেশ কিছু কোম্পানি প্রিমিয়াম অর্থাৎ নন-ফ্রি লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন বের করে।
- জেনটু: এটাও মোটামুটি প্রচলিত এবং বিএসডি’র মত অ্যাডভান্সড ইউজারদের জন্য তৈরী।
- ওপেন সুসে: এটা কমিউনিটি ডেভলপড ডিস্ট্রিবিউশন যেটা নভেল নামক কোম্পানির ত্বত্তাবধানে বের হয়। এটাও আরপিএম বেজড ডিস্ট্রো।
- উবুন্টু: এটা সরাসরি লিনাক্স সোর্স না হলেও উবুন্টু থেকে তৈরী করা ডিস্ট্রিবিউশন অনেক। তাছাড়া সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত লিনাক্স ডিস্ট্রো হল উবুন্টু যা ক্যানোনিকাল মেইনটেইন করে।
এইত গেল নানা রকম লিনাক্স সোর্সের কথা। এবার চলুন দেখি কয়েকটা প্রচলিত ডিস্ট্রিবিউশনের লিস্ট -
- আর্চ লিনাক্স: এটা মিনিমাল লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন যেটা প্যাকম্যান প্যাকেজিং সিস্টেম ব্যবহার করে। এটা ফ্রি।
- ব্যাকট্র্যাক: এটা ডেবিয়ান বেজড, সাথে হ্যাকিং রিলেটেড অনেক টুলস থাকে এবং উবুন্টুর সাথে মিল রয়েছে।
- সেন্ট-ওস: এটা পুরো রেড হ্যাটের ক্লোন, তবে সম্পুর্ণ ফ্রি।
- ক্রোম ওএস: নোটবুকের জন্য গুগলের বানানো ওএস।
- ডেবিয়ান: এটা খুবই জনপ্রিয় এবং ফ্রি টুলসে ভর্তি। সার্ভারের জন্যেও জনপ্রিয়।
- ফিডোরা: রেড হ্যাটের অধীনে এই ডিস্ট্রিবিউশনও বেশ প্রচলিত।
- নপিক্স: সম্পুর্ণ লাইভ অর্থাৎ সব ডাটা র্যামে কপি করে চলতে পারে এটা।
- লিনাক্স মিন্ট: উবুন্টুর ডেরিভেটিভ, ফ্রি প্রোপ্রাইটরি টুলস থাকে এতে।
- মান্দ্রিভা লিনাক্স: রেড হ্যাটের আরেকটি ডিস্ট্রো।
- ওপেন সুসে: নভেলের খুব জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয় ডিস্ট্রিবিউশন।
- পাপি লিনাক্স: খুবই হালকা এবং লাইভ লিনাক্স ওএস।
- রেড হ্যাট এন্টারপ্রাইজ লিনাক্স: প্রিমিয়াম লিনাক্স ডিসট্রিবিউশন।
- স্ল্যাক্স: স্ল্যাকওয়্যার বেজড হালকা ও কাজের ডিস্ট্রো।
- স্লিটাজ: খুব ছোট্ট (৩০ মেগাবাইটের কাছাকাছি) ও পোর্টেবল লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন এটা।
- উবুন্টু: সবার প্রিয় ও সবচেয়ে বেশী চলা ক্যানোনিকাল লিমিটেডের অধীনে বের হওয়া ডিস্ট্রো যা সহজ গ্রাফিকাল ইন্টারফেস ও সফটওয়্যার সহ বের হয়। উবুন্টুর সাথে দরকারমত এডুবুন্টু, কুবুন্টু, জুবুন্টু, গুবুন্টু ইত্যাদিও বের করা হয়।
এবার শোনা যাক কিছু ডিই (DE) বা উইন্ডো ম্যানেজারের কথা:
মূল চারটি ডিই হল জিনোম, কেডিই, এক্সএফসিই ও এলএক্সডিই। সবচেয়ে বেশী চলে জিনোম ও কেডিই। জিনোম (GNOME) হল জিএনইউ (GNU) এর বিভিন্ন টুলস নিয়ে বের করা ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট। আবার কে সফটওয়্যার এর বিভিন্ন টুল বিশেষ করে প্লাজমা ডেস্কটপ সহ যে ডিই আছে সেটার নাম কেডিই (KDE)। এক্সএফসিই (XFCE) হল মিনিমাল জিনোম অর্থাৎ দেখতে ও কাজে জিনোমের মতই, কিন্তু অনেক কম রিসোর্স ব্যবহার করে। আর এলএক্সডিই (LXDE) হল খুবই লাইটওয়েট ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট যেটা নোটবুক কিংবা পুরাতন কম্পিউটারের জন্য ভাল চলে।
আপনি কোন ডিস্ট্রিবিউশন পছন্দ করবেন?
ডিস্ট্রো পছন্দ করতে নিচের বিষয়গুলো ভেবে দেখুন।
- আপনি কোথায় লিনাক্স ব্যবহার করবেন? যদি তা হয় সার্ভার বা ওয়ার্কস্টেশন; তাহলে ডেবিয়ান, সেন্টওস কিংবা উবুন্টু সার্ভার নিতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞ কারো সাহায্য নেওয়া উচিত। যদি ডেস্কটপ কম্পিউটারে ব্যবহার করতে চান তাহলে মোটামুটি যেকোন ডিস্ট্রো হলোই চলবে। যদি ল্যাপটপ বা নোটবুকে অর্থাৎ ছোট স্ক্রীনে লিনাক্স ব্যবহার করতে চান তাহলে পাপি লিনাক্স, স্ল্যাক্স, নপিক্স, স্লিটাজ, উবুন্টু নোটবুক এডিশন ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। তবে ব্যবহার করার আগে অবশ্যই হার্ডওয়্যার সাপোর্ট সম্পর্কে ভেবে নিন; কেননা ছোট সাইজের লিনাক্স ডিস্ট্রোগুলো সবরকম হার্ডওয়্যার সাপোর্ট নাও করতে পরে।
- এরপরেই ভেবে দেখুন আপনার ইন্টারনেট কানেকশন কেমন নাকি আদৌ নেই। যদি কোন রকম ইন্টারনেট কানেকশন না থাকে তাহলে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যেন দরকারী সফটওয়্যারগুলো ডিস্ট্রোর সাথেই পাওয়া যায়। অথবা বন্ধুরা কোনটি ব্যবহার করছে সেদিকেও খেয়াল রাখতে পারেন কেননা এক্ষেত্রে সহজেই প্যাকেজ যোগাড় করতে পারবেন। যদি মোবাইল ডিভাইস অর্থাৎ ডায়াল আপ মডেম, মোবাইল ফোন, ইউএসবি ওয়াইম্যাক্স মডেম ইত্যাদির উপর নির্ভরশীল হন তাহলে অবশ্যই যে ডিস্ট্রো ব্যবহার করছেন সেটা আপনার ডিভাইস সাপোর্ট করে কিনা জেনে নিন। ব্লগ, ফোরাম ইত্যাদি জায়গায় গেলেই জেনে যাবেন। আর যারা ব্রডব্যান্ড, ডিএসএল বা ওয়াইম্যাক্স মডেমগুলোর ইনডোর ডিভাইস ব্যবহার করছেন তারা নিশ্চিন্তে যেকোন ডিস্ট্রো পছন্দ করতে পারেন; কেননা এগুলো কানেকশন লিনাক্স থেকে সহজেই মেইনটেইন করা যায়।
- ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্টের কথাও ভেবে দেখুন। খুব মিনিমাল এবং বেশী পারফরমেন্স পেতে চাইলে XFCE বা LXDE নিতে পারেন। আর ভিজুয়াল চাকচিক্য পছন্দ করলে জিনোম বা কেডিইই ভালো। তবে যাদের পিসি খুব পুরনো তারা LXDE বা XFCE ডিস্ট্রিবিউশন নিবেন।
- সহজ ও প্রচলিত ডিস্ট্রো নিন। বিশেষ করে বাংলাদেশী ফোরামগুলোয় বেশী সাপোর্ট পাওয়া যায় উবুন্টু এবং ডেবিয়ান বেজড ডিস্ট্রিবিউশন নিয়ে। কাজেই উবুন্টু, মিন্ট বা এদের ভেরিয়েন্টগুলোই আপনার জন্য সুবিধাজনক হবে।
- ডিস্ট্রো পছন্দ করার পর সিদ্ধান্ত নিতে হবে কোন ভার্শন নিবেন। উবুন্টু ৩ বছর পর পর LTS বা ‘লং টার্ম সাপোর্ট’ সহ ডিস্ট্রিবিউশন বের করে। এগুলোতে বাগ নেই বললেই চলে; অর্থাৎ খুবই স্ট্যাবল। সাথে ৬ মাস পর পর রিলিজ তো থাকেই। উবুন্টু’র বাৎসরিক ২য় রিলিজ বের করার কিছুদিনের মাঝেই লিনাক্স মিন্ট সেটার সাথে মিল রেখে দরকারী অনেক সফটওয়্যার সহ রিলিজ বের করে। অর্থাৎ উবুন্টু বছরে ২টা এবং মিন্ট ১টা করে রিলিজ বের করে। মজার ব্যপার হল প্রতিটা রিলিজের একটা করে কোডনেম দেওয়া হয়। যেমন উবুন্টুর রিলিজের নাম রাখা হয় কোননাকোন প্রাণীর নামে যেমন কারমিক কোয়ালা, জন্টি জ্যাকালোপ, ন্যাটি নারহোয়াল ইত্যাদি। আবার লিনাক্স মিন্টের রিলিজগুলোর নামও হয় কোননা কোন নারীর নামে, যেমন হেলেনা, জুলিয়া, ইসাডোরা ইত্যাদি। ঠিক এভাবেই গুগলের অ্যান্ড্রয়েডের নাম রাখা হয় খাবারের নামে যেমন ডোনাট, আইসক্রিম স্যান্ডউইচ ইত্যাদি।
- যা বলছিলাম, ভার্শন পছন্দ করার সময় LTS পছন্দ করাই ভালো; কেননা এতে সিস্টেম ক্র্যাশ করার ভয় থাকেনা। আবার নতুন ডিস্ট্রো দরকার যদি আপনার হার্ডওয়্যার নতুন হয়। সুতরাং সবদিকেই ভেবে সিদ্ধান্ত নিন।
- ৩২বিট নাকি ৬৪বিট হিসেব করার দায়িত্ব আপনার। যদি ধারণা না থাকে তাহলে ৩২বিট পছন্দ করুন। আর যারা জানেন কিংবা যাদের কম্পিউটারের মেমরি ৩ গিগাবাইটের বেশী তারা ৬৪ বিট নিবেন। তবে সব ডিভাইস এবং সফটওয়্যার ৬৪ বিট আর্কিটেকচার সাপোর্ট নাও করতে পারে।
- বাংলালায়ন ইউএসবি মডেম ব্যবহারকারীরা অবশ্যই উবুন্টু ১১.০৪/১১.১০ এবং মিন্ট ১১/১২ যেকোন একটি নিবেন; কেননা আপাতত এদুটি ছাড়া ওই মডেম চলবেনা।
কয়েকটি লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনের স্ক্রিনশট দেখে নিতে পারেন এখানে ক্লিক করে।
নিচে লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনগুলো ডাউনলোড করার লিংক দিলাম।
- লিনাক্স মিন্ট
- উবুন্টু
- ফিডোরা
- ওপেন সুসে
- ডেবিয়ান
- আর্চ লিনাক্স
- পিসি লিনাক্স ওএস
- সেন্ট ওস
- পাপ্পি লিনাক্স
- মান্দ্রিভা লিনাক্স
- লুবুন্টু
- স্ল্যাকওয়্যার
- জেনটু
- জোরিন ওএস
- কুবুন্টু
- জুবুন্টু
- নপিক্স
- রেডহ্যাট এন্ট: লিনাক্স
- ব্যাকট্র্যাক
- স্লিটাজ
ডাউনলোড করা ISO ফাইলটা যেকোন ডিভিডি বা সিডিতে বার্ন করে নিলেই আপনি লিনাক্স ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত। যদি আমার মত কিপটা হন, তাহলে এখানে ক্লিক করে দেখে নিন কিভাবে নিঃখরচায় পেন ড্রাইভ দিয়ে ISO বুটেবল বানাবেন।
পরের পর্বে থাকছে লিনাক্স ইন্সটল করার বিস্তারিত নিয়ম। টেকস্পেটের সাথেই থাকুন।
0 comments:
Post a Comment