আইডিবি কন আর ইসিএস কন বাংলাদেশ থেকে কেউ কখনও কোন ল্যাপটপ কিনবেন না।কিনলে ধরা !
কিবায় ? আপনি তো প্রায়ই কিনেন ! তবু এইডা বুজবেন অ না।যেইডা পাইবেন মনে করবেন এইডাই বোধ হয় ল্যাপ, এই বুঝি এর কোয়ালিটি।যেমন করে আসলে হাওরের গেরস্থ ঘরে তৈরী খাটি গাওয়া ঘি যে কোনদিন খাওয়ার সুজোগ ননাই সারা জীবন পান নাই।সেতো প্রাণের ডিব্বা ভরা বাটার ওয়েলকে রেডিমেট ঘি য়েরেই মনে করবেন এইডাই ঘি! অবশ্য দুইটাই সেইম কনফিগারেশন, দুইটাই ঘি।একই ভাবে আপনি যখন কোন ব্রান্ড কোন মডেলের একটি ল্যাপটপ কিনেন আর আরেক জন যখন একই কনফিগারেশনের একটি মডেলের ও ব্রান্ডের ও একই দামে আরেকটি ল্যাপটপ ইংলেন্ড থেকে কিনছে তার কোয়ালিটি আপনার চেয়ে শতগুন ভালো, সুবিধাও বেশি।থাইল্যান্ড এমনকি ইন্ডায়া থেকে কিনলেও। আমাদের জাতিয় চরিত্রের প্রভাব যেমন মাছ তরকারি থেকে গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের মধ্যে আছে তেমনি স্বাভাবিক ভাবেই কম্পিউটার ব্যবসায়ীদের উপরও পরবে।তাছাড়া আইন নীতিমালার অভাব ফাঁকফোকর তো আছেই। এদেশের জাত ব্যবসায়ি হাতে গোনা যেকয়টা ল্যাপটপ ইমপোর্টার আছে তারা সারা জীবন আমাদের ১৪ নম্বর মাল গছাইয়া আসিতেছে। এখানকার ইমপোর্টাররা খুবই খারাপ।জাতিয় চরিত্রের অংশ হিসাবে অন্য সকল সংঙ্গবদ্ধ ব্যাবসায়ির মত এরাও খুবই স্বাভাবিক ভাবেই সর্বচ্চ মুনাফার জন্য এখানে যেকোন মডেলের বা কনফিগারেশনের সবচেয়ে বাজে ব্যাচের, প্রডাকশনের যে ব্যাচগুলোর কোন ক্লাস নাই, কোন কান্ট্রি স্ট্যন্ডার্ড নেই, সেই সমস্ত প্রডাক্টগুলো এখানে এনে বেচেছে ও বেচতেছে।সে সিঙগাপুর থেকে আনুক বা চিন থেকে।বাজারের সবচেয়ে লো কোয়ালিটির মেশিনগুলো আমাদের এখানে আনে, কারন ক্রয় মূল্য কম, লাভ বেশি।
আপনি পারলে দুনিয়ার অন্য যেকোন দেশ থেকে কেনেন।না পারলে দেখেন বিদেশ থেকে কেউ কোন মেশিন এনে বেঁচে দিচ্ছে কিনা।বিমান বন্দরে গিয়া দাড়াইয়া থাকেন কোন ল্যাগেজ পার্টির কেউ অন্য যেকোন দেশের রিটেইল মার্কেট থেকে কিনে থাকলেই হলো, নির্দিধায় কিনতে পারেন কারন মালটি ঐ দেশের রিকয়ার্মেন্ট ও কোয়ালিটি অনুযায়ী বানানো হয়েছে সুতরাং আইডিবির চেয়ে শতগুন ভালো।
প্রত্যেক দেশেই তাঁর দেশে ইমপোর্টাররা কোন কোয়ালিটির কি কি সুবিধার প্রডাক্ট দেশে ঢুকাতে পারবে তার একটা নীতিমালা আছে, যেমন থাইল্যান্ডে যেকোন মডেলের যেকোন ব্রান্ডের প্রডাক্টই ঢুকুক না কেন ওর নির্দিষ্ট ফিজিক্যাল কোয়ালিটির পরও উনডোজ, ফটোসপ সহ বেশকিছু সফ্টওয়ারের অন্তত একবছরের লাইসেন্স কপি ইনস্টল থাকতে হবে।সেই সাথে কীবোর্ডে থাই স্ক্রিপ্ট থাকতে হবে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কোন নিয়মনীতি নাই, হাতে গোন কয়েকজন নিয়মিত টাকা পয়সা দিয়ে কমপিউটার, ল্যাপটপ, যন্ত্রাংশ আমদানীর লাইসেন্স নিয়ে মাল বেচছে তাই চিন, সিংঙ্গাপুর কোন পাইকারি মার্কেটে যায়।সেখানে থরেথরে সাজানো বিভিন্ন দেশের রিকোয়ার্মেন্ট অনুযায়ী বানানো ল্যাপটপ দেখে সব শেষে কোন নির্দিষ্ট দেশের স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী বানানো না সবচেয়ে খারাপ ও দুর্বল মালগুলো কিনে বাংলাদেশে নিয়ে আসে।রিজেক্ট মালও লটে ঢুকাইয়া নিয়া আসে।কথাটি আমি একেবারে নিজে বলছি না।বাংলাদের একজন বড় ইমপোর্টার আমারে বলছে।তার সাথে মোবাইল কনভার্সেশনের ভয়েস রেকর্ড আমার কাছে আছে।
গতমাসে আমি আইডিবি ভবনের রাইয়ান কমপিউটার এর দোকান থেকে সাপ্লাইয়ারকে পাঠিয়ে ডেলের কোর আই ৭ এর একটি মেশিন কিনেছি ৭১ হাজার টাকা দিয়ে। ২০০৭ থেকে শরু করে আজ পর্যন্ত আমি পারসনাল ব্যবহারের জন্য এটি পঞ্চম মেশিনটি কিনছি।সুতরার মেশিন চালু করতে হবে না গেটআপ দেখেই বলে দেব প্রডাক্ট কোয়ালিটি।সাপ্লায়ার চালু করে দেখে এনেছে সবঠিক আমার দেখেই সন্দেহ হলো।পাইরেটেড উইন্ডোজ সেটআপ দেয়া মেশিনটি ফিজিক্যাল সমস্যার কারনে নেটে পার্ফরমেন্স পুওর, টাচ প্যাডও আরও কিছুর কোয়ালিটি খারাপ মনে হলো।রাইয়ানে কথা বললাম!বললো উইন্ডোজ লাইসেন্স লাগান পার্ফরমেন্স ঠিক হয়ে যাবে।আমি ফিজিক্যাল সমস্যা বললেও ওরা বললো না! ৯৫০০ টাকা দিয়ে ভিসতা ৭ হোম প্রিমিয়াম ঢুকালাম।পার্ফরমেন্স তেমন উন্নতি হইলো না।মেশিন পাঠাইলাম রাইয়ানে।ইঞ্জিনিয়ার দেখলো!এবার বললো ফিজিক্যাল সমস্যা আছে।এখানে হবে না।সিঙ্গাপুর পাঠাইতে হবে।আমি এবার বললাম আপনাদের ইমোর্টারের নম্বর দেন । ইমপোর্টারের সাথে কথা বলেই জানলাম বাংলাদেশের আবুল ইউজারদের এরা কি মাল গছাচ্ছে। আর আমার ল্যাপটপ একমাস যাবৎ সিঙ্গাপুর গেছে ওয়ারেন্টিতে।
অথচ আজ এয়ারপোর্টে ল্যাপটপ লাগেজ ওপেন থাকলে এমন হতো না।জাতি মুক্তি পেত এসব হাতেগোনা টাউট, ধন্দাবাজ ইমপোর্টারের সিন্ডকেটের হাত থেকে।হাজার হাজার তরুনে কর্মসংস্থানেরও সুযোগ হতো পরে যখন রাষ্ট্রীয় ভাবে কোয়ালিটি নিশ্চিত করার মত নিয়ম কানুন করতে পারবে তখন দেখা যাবে ইমপোর্টারদের।
উল্লেখ্য গত তিন বছরে সরকারী ভাবেই কয়েক লক্ষ মেশিন এদের নিকট থেকে টেন্ডারের মাধ্যমে কেনা হয়েছে যেগুলোর অবস্থা আরও খারাপ।
কিবায় ? আপনি তো প্রায়ই কিনেন ! তবু এইডা বুজবেন অ না।যেইডা পাইবেন মনে করবেন এইডাই বোধ হয় ল্যাপ, এই বুঝি এর কোয়ালিটি।যেমন করে আসলে হাওরের গেরস্থ ঘরে তৈরী খাটি গাওয়া ঘি যে কোনদিন খাওয়ার সুজোগ ননাই সারা জীবন পান নাই।সেতো প্রাণের ডিব্বা ভরা বাটার ওয়েলকে রেডিমেট ঘি য়েরেই মনে করবেন এইডাই ঘি! অবশ্য দুইটাই সেইম কনফিগারেশন, দুইটাই ঘি।একই ভাবে আপনি যখন কোন ব্রান্ড কোন মডেলের একটি ল্যাপটপ কিনেন আর আরেক জন যখন একই কনফিগারেশনের একটি মডেলের ও ব্রান্ডের ও একই দামে আরেকটি ল্যাপটপ ইংলেন্ড থেকে কিনছে তার কোয়ালিটি আপনার চেয়ে শতগুন ভালো, সুবিধাও বেশি।থাইল্যান্ড এমনকি ইন্ডায়া থেকে কিনলেও। আমাদের জাতিয় চরিত্রের প্রভাব যেমন মাছ তরকারি থেকে গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের মধ্যে আছে তেমনি স্বাভাবিক ভাবেই কম্পিউটার ব্যবসায়ীদের উপরও পরবে।তাছাড়া আইন নীতিমালার অভাব ফাঁকফোকর তো আছেই। এদেশের জাত ব্যবসায়ি হাতে গোনা যেকয়টা ল্যাপটপ ইমপোর্টার আছে তারা সারা জীবন আমাদের ১৪ নম্বর মাল গছাইয়া আসিতেছে। এখানকার ইমপোর্টাররা খুবই খারাপ।জাতিয় চরিত্রের অংশ হিসাবে অন্য সকল সংঙ্গবদ্ধ ব্যাবসায়ির মত এরাও খুবই স্বাভাবিক ভাবেই সর্বচ্চ মুনাফার জন্য এখানে যেকোন মডেলের বা কনফিগারেশনের সবচেয়ে বাজে ব্যাচের, প্রডাকশনের যে ব্যাচগুলোর কোন ক্লাস নাই, কোন কান্ট্রি স্ট্যন্ডার্ড নেই, সেই সমস্ত প্রডাক্টগুলো এখানে এনে বেচেছে ও বেচতেছে।সে সিঙগাপুর থেকে আনুক বা চিন থেকে।বাজারের সবচেয়ে লো কোয়ালিটির মেশিনগুলো আমাদের এখানে আনে, কারন ক্রয় মূল্য কম, লাভ বেশি।
আপনি পারলে দুনিয়ার অন্য যেকোন দেশ থেকে কেনেন।না পারলে দেখেন বিদেশ থেকে কেউ কোন মেশিন এনে বেঁচে দিচ্ছে কিনা।বিমান বন্দরে গিয়া দাড়াইয়া থাকেন কোন ল্যাগেজ পার্টির কেউ অন্য যেকোন দেশের রিটেইল মার্কেট থেকে কিনে থাকলেই হলো, নির্দিধায় কিনতে পারেন কারন মালটি ঐ দেশের রিকয়ার্মেন্ট ও কোয়ালিটি অনুযায়ী বানানো হয়েছে সুতরাং আইডিবির চেয়ে শতগুন ভালো।
প্রত্যেক দেশেই তাঁর দেশে ইমপোর্টাররা কোন কোয়ালিটির কি কি সুবিধার প্রডাক্ট দেশে ঢুকাতে পারবে তার একটা নীতিমালা আছে, যেমন থাইল্যান্ডে যেকোন মডেলের যেকোন ব্রান্ডের প্রডাক্টই ঢুকুক না কেন ওর নির্দিষ্ট ফিজিক্যাল কোয়ালিটির পরও উনডোজ, ফটোসপ সহ বেশকিছু সফ্টওয়ারের অন্তত একবছরের লাইসেন্স কপি ইনস্টল থাকতে হবে।সেই সাথে কীবোর্ডে থাই স্ক্রিপ্ট থাকতে হবে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কোন নিয়মনীতি নাই, হাতে গোন কয়েকজন নিয়মিত টাকা পয়সা দিয়ে কমপিউটার, ল্যাপটপ, যন্ত্রাংশ আমদানীর লাইসেন্স নিয়ে মাল বেচছে তাই চিন, সিংঙ্গাপুর কোন পাইকারি মার্কেটে যায়।সেখানে থরেথরে সাজানো বিভিন্ন দেশের রিকোয়ার্মেন্ট অনুযায়ী বানানো ল্যাপটপ দেখে সব শেষে কোন নির্দিষ্ট দেশের স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী বানানো না সবচেয়ে খারাপ ও দুর্বল মালগুলো কিনে বাংলাদেশে নিয়ে আসে।রিজেক্ট মালও লটে ঢুকাইয়া নিয়া আসে।কথাটি আমি একেবারে নিজে বলছি না।বাংলাদের একজন বড় ইমপোর্টার আমারে বলছে।তার সাথে মোবাইল কনভার্সেশনের ভয়েস রেকর্ড আমার কাছে আছে।
গতমাসে আমি আইডিবি ভবনের রাইয়ান কমপিউটার এর দোকান থেকে সাপ্লাইয়ারকে পাঠিয়ে ডেলের কোর আই ৭ এর একটি মেশিন কিনেছি ৭১ হাজার টাকা দিয়ে। ২০০৭ থেকে শরু করে আজ পর্যন্ত আমি পারসনাল ব্যবহারের জন্য এটি পঞ্চম মেশিনটি কিনছি।সুতরার মেশিন চালু করতে হবে না গেটআপ দেখেই বলে দেব প্রডাক্ট কোয়ালিটি।সাপ্লায়ার চালু করে দেখে এনেছে সবঠিক আমার দেখেই সন্দেহ হলো।পাইরেটেড উইন্ডোজ সেটআপ দেয়া মেশিনটি ফিজিক্যাল সমস্যার কারনে নেটে পার্ফরমেন্স পুওর, টাচ প্যাডও আরও কিছুর কোয়ালিটি খারাপ মনে হলো।রাইয়ানে কথা বললাম!বললো উইন্ডোজ লাইসেন্স লাগান পার্ফরমেন্স ঠিক হয়ে যাবে।আমি ফিজিক্যাল সমস্যা বললেও ওরা বললো না! ৯৫০০ টাকা দিয়ে ভিসতা ৭ হোম প্রিমিয়াম ঢুকালাম।পার্ফরমেন্স তেমন উন্নতি হইলো না।মেশিন পাঠাইলাম রাইয়ানে।ইঞ্জিনিয়ার দেখলো!এবার বললো ফিজিক্যাল সমস্যা আছে।এখানে হবে না।সিঙ্গাপুর পাঠাইতে হবে।আমি এবার বললাম আপনাদের ইমোর্টারের নম্বর দেন । ইমপোর্টারের সাথে কথা বলেই জানলাম বাংলাদেশের আবুল ইউজারদের এরা কি মাল গছাচ্ছে। আর আমার ল্যাপটপ একমাস যাবৎ সিঙ্গাপুর গেছে ওয়ারেন্টিতে।
অথচ আজ এয়ারপোর্টে ল্যাপটপ লাগেজ ওপেন থাকলে এমন হতো না।জাতি মুক্তি পেত এসব হাতেগোনা টাউট, ধন্দাবাজ ইমপোর্টারের সিন্ডকেটের হাত থেকে।হাজার হাজার তরুনে কর্মসংস্থানেরও সুযোগ হতো পরে যখন রাষ্ট্রীয় ভাবে কোয়ালিটি নিশ্চিত করার মত নিয়ম কানুন করতে পারবে তখন দেখা যাবে ইমপোর্টারদের।
উল্লেখ্য গত তিন বছরে সরকারী ভাবেই কয়েক লক্ষ মেশিন এদের নিকট থেকে টেন্ডারের মাধ্যমে কেনা হয়েছে যেগুলোর অবস্থা আরও খারাপ।
0 comments:
Post a Comment